ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় মোট আট শতাংশ আসন বিভিন্ন কোটার জন্য সংরক্ষিত থাকবে। এর মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের জন্য পাঁচ শতাংশ আসন নির্ধারণ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মুনসী শামস উদ্দিন আহম্মদের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জন্য এক শতাংশ, হরিজন ও দলিত সম্প্রদায়ের জন্য এক শতাংশ এবং প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের জন্য এক শতাংশ আসন কোটায় বরাদ্দ থাকবে। ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরাই কোটার জন্য আবেদন করতে পারবেন। অনলাইনে আবেদন করার সময় সংশ্লিষ্ট কোটায় টিক চিহ্ন দিতে হবে। কোটার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ডিন অফিস বা অনলাইনের মাধ্যমে ফরম সংগ্রহ করে যথাযথভাবে পূরণ করে জমা দিতে হবে।
কোটার জন্য প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র:
মুক্তিযোদ্ধা কোটা: মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক ইস্যুকৃত সনদপত্র।
উপজাতি বা ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী কোটা: জেলা প্রশাসনের সনদপত্র।
হরিজন ও দলিত সম্প্রদায় কোটা: সংশ্লিষ্ট সংগঠনের প্রধান কর্তৃক সনদপত্র।
প্রতিবন্ধী প্রার্থীরা: উপযুক্ত চিকিৎসা বা সংশ্লিষ্ট সনদপত্র।
কোটার আসন পূর্ণ না হলে বাকি আসনগুলো সাধারণ মেধা তালিকা থেকে পূরণ করা হবে।
এছাড়া, খেলোয়াড় ও পোষ্য সুবিধার জন্য আবেদন করা যাবে। তবে এ বিষয়ে আদালতে একটি মামলা বিচারাধীন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ভর্তি কমিটি জানিয়েছে, বিষয়টি বিচারাধীন থাকায় স্ব-স্ব ইউনিট যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।





