নতুন বেতন কাঠামো প্রণয়ন নিয়ে পে কমিশনের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সংগঠন ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণপ্রত্যাশী জোট’। সভায় জোটের প্রতিনিধিদল প্রস্তাব করেছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বনিম্ন বেতন ৩০ হাজার ও সর্বোচ্চ ১ লাখ ৫৬ হাজার টাকা করার পাশাপাশি ১০ দফা অন্যান্য প্রস্তাব।
প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রেড-১ কর্মকর্তাদের মূল বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, গ্রেড-২ এ ১ লাখ ৪০ হাজার, গ্রেড-৩ এ ১ লাখ ২৫ হাজার, গ্রেড-৪ এ ১ লাখ ১০ হাজার, গ্রেড-৫ এ ৯৫ হাজার, গ্রেড-৬ এ ৮০ হাজার, গ্রেড-৭ এ ৭০ হাজার, গ্রেড-৮ এ ৬২ হাজার, গ্রেড-৯ এ ৫৫ হাজার, গ্রেড-১০ এ ৫০ হাজার, গ্রেড-১১ এ ৪৫ হাজার, গ্রেড-১২ এ ৪০ হাজার, গ্রেড-১৩ এ ৩৫ হাজার ও গ্রেড-১৪ এ ৩০ হাজার টাকা করার সুপারিশ করা হয়েছে।
এছাড়া প্রস্তাবিত ১০ দফার মধ্যে রয়েছে:
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের প্রারম্ভিক বেতন নবম গ্রেডে প্রদানের ব্যবস্থা।
বাড়িভাড়া সরকারি চাকরিজীবীদের মতো মূল বেতনের ৪০-৭০ শতাংশ।
উৎসব ভাতা ও বোনাস মূল বেতনের সমপরিমাণ।
বৈশাখী ভাতা মূল বেতনের সমপরিমাণ।
বিএড আইন বাতিল।
কমিটি প্রথা বিলুপ্ত।
অবসর ফান্ড ও কল্যাণ ট্রাস্টের টাকা অবসরের ৬ মাসের মধ্যে প্রদান।
শিক্ষক/কর্মচারীদের রেশন সুবিধায় অন্তর্ভুক্ত করা।
শ্রান্তি বিনোদন ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ মাইন উদ্দীন, অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী, মো. মতিউর রহমান, মো. হাবিবুল্লাহ রাজু, মো. শান্ত ইসলাম, অধ্যক্ষ মো. আলাউদ্দিন, মোহাম্মদ নুরুল আমিন হেলালী, মো. জহিরুল ইসলাম, মো. তোফায়েল সরকার, মো. রবিউল ইসলাম, মো. রাসেল মন্ডল
