রবিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

৩১ দফা রূপরেখা বাস্তবায়নে সিরাজগঞ্জে জুলাই যোদ্ধাদের মতবিনিময় সভা

জলিলুর রহমান, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি :
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখার ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সিরাজগঞ্জে জুলাই যোদ্ধাদের সঙ্গে এক দিকনির্দেশনামূলক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ নভেম্বর’২৫ রোববার বিকেলে ধানবান্ধি সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক ছাত্রনেতা মির্জা মোস্তফা জামানের নিজ বাসভবনের আঙ্গিনায় এ মতবিনিময় সভা হয়। এতে অংশ নেন জুলাই আন্দোলনের সময় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণকারী একাধিক যোদ্ধা ও সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
সভায় জুলাই যোদ্ধাদের নামে গেজেটভুক্তকরণ, আহত ও ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসা সহযোগিতা, আর্থিক পুনর্বাসন এবং পারিবারিক সুরক্ষার বিষয়সহ নানা সমসাময়িক সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বক্তারা বলেন, রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়েই দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব।
সভায় সভাপতিত্ব করেন মির্জা মোস্তফা জামান। তিনি বলেন, তারেক রহমানের প্রস্তাবিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখা শুধু একটি রাজনৈতিক পরিকল্পনা নয়, বরং এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনর্জাগরণের একটি বাস্তবভিত্তিক নকশা। জুলাই যোদ্ধারা ছিলেন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ফ্রন্টলাইন সৈনিক। বিএনপি তাদের আত্মত্যাগ ও সাহসিকতাকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে।
তিনি আরও বলেন, জুলাই আন্দোলনের সময় অনেক তরুণ রাস্তায় নেমে জীবন বাজি রেখে গণতন্ত্রের পক্ষে সংগ্রাম করেছিলেন। তাদের অবদান ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে আছে। আজকের এই মতবিনিময় সভা শুধু স্মৃতিচারণ নয়, বরং ভবিষ্যৎ সংগ্রামের দিকনির্দেশনা নির্ধারণের একটি অংশ।
সভায় জুলাই যোদ্ধারা নিজেদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন এবং আহতদের পুনর্বাসন ও সরকারি স্বীকৃতি প্রদানের দাবি জানান। তারা বলেন, গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশ নেওয়া অনেক সহযোদ্ধা আজও বঞ্চিত। গেজেটভুক্ত না হওয়ায় তাদের পরিবার সামাজিক ও আর্থিকভাবে নানা সংকটে রয়েছে।
জুলাই যোদ্ধাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তারেক রহমানের রাষ্ট্র কাঠামো রূপরেখা বাস্তবায়নে সিরাজগঞ্জে জুলাই যোদ্ধাদের মতবিনিময় সভা
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখার ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সিরাজগঞ্জে জুলাই যোদ্ধাদের সঙ্গে এক দিকনির্দেশনামূলক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার বিকেলে ধানবান্ধি বিএনপির নেতা মির্জা মোস্তফা জামানের নিজ বাসভবনে এ মতবিনিময় সভা হয়। এতে অংশ নেন জুলাই আন্দোলনের সময় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণকারী একাধিক যোদ্ধা ও সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
সভায় জুলাই যোদ্ধাদের নামে গেজেটভুক্তকরণ, আহত ও ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসা সহযোগিতা, আর্থিক পুনর্বাসন এবং পারিবারিক সুরক্ষার বিষয়সহ নানা সমসাময়িক সমস্যা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বক্তারা বলেন, রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়েই দেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব।
সভায় সভাপতিত্ব করেন মির্জা মোস্তফা জামান। তিনি বলেন, তারেক রহমানের প্রস্তাবিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের রূপরেখা শুধু একটি রাজনৈতিক পরিকল্পনা নয়, বরং এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনর্জাগরণের একটি বাস্তবভিত্তিক নকশা। জুলাই যোদ্ধারা ছিলেন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ফ্রন্টলাইন সৈনিক। বিএনপি তাদের আত্মত্যাগ ও সাহসিকতাকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে।
তিনি আরও বলেন, জুলাই আন্দোলনের সময় অনেক তরুণ রাস্তায় নেমে জীবন বাজি রেখে গণতন্ত্রের পক্ষে সংগ্রাম করেছিলেন। তাদের অবদান ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে আছে। আজকের এই মতবিনিময় সভা শুধু স্মৃতিচারণ নয়, বরং ভবিষ্যৎ সংগ্রামের দিকনির্দেশনা নির্ধারণের একটি অংশ।
সভায় জুলাই যোদ্ধারা নিজেদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন এবং আহতদের পুনর্বাসন ও সরকারি স্বীকৃতি প্রদানের দাবি জানান। তারা বলেন, গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অংশ নেওয়া অনেক সহযোদ্ধা আজও বঞ্চিত। গেজেটভুক্ত না হওয়ায় তাদের পরিবার সামাজিক ও আর্থিকভাবে নানা সংকটে রয়েছে।
জুলাই যোদ্ধাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিরাজগঞ্জ সদরের নিহাল, আবু হানিফ, তৌহিদ, উল্লাপাড়া উপজেলার মহসিন রেজা, শাহজাদপুরউপজেলার রাকিব হাসান, চৌহালী উপজেলার ইসমাঈল হোসেন, বেলকুচি উপজেলার আরিফুল ইসলাম, কামারখন্দ উপজেলার সোহাগ সরকার, কাজিপুর উপজেলার রাজু সরকার, রায়গঞ্জ উপজেলার আয়শা সিদ্দিকা, তাড়াশ উপজেলার মঈন গাজী সহ আরিফুর রহমান, জহুরুল ইসলাম, রুহুল আমিন, সুইট ও সোহেলসহ অনেকে। তারা বলেন, আন্দোলনের ইতিহাস সংরক্ষণ ও নতুন প্রজন্মের কাছে তা পৌঁছে দিতে বিএনপির পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া জরুরি।
সভায় বক্তারা আরও বলেন, তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি একটি আধুনিক, জবাবদিহিমূলক ও জনগণকেন্দ্রিক রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্ন দেখছে। এজন্য প্রয়োজন প্রতিটি কর্মীর সক্রিয় অংশগ্রহণ, আদর্শিক দৃঢ়তা ও সাংগঠনিক ঐক্য।
অবশেষে সভায় জুলাই যোদ্ধাদের একত্রে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয় এবং জাতীয় পর্যায়ে তাদের সংগঠিত ভূমিকা নিশ্চিত করতে স্থানীয় পর্যায়ে পরবর্তী কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের ঘোষণা দেওয়া হয়।
শেয়ার করুন